আম গাছ কোন মাটিতে ভালো হয়
আম গাছ কোন মাটিতে ভালো হয় সেটি সম্পর্কে কি আপনি জানতে ইচ্ছুক। তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাকে আমগাছ লাগানোর মাটি নির্বাচন থেকে শুরু করে এতে সার দেওয়া, পরিচর্যা, লাগানোর পদ্ধতিসহ সবকিছু সম্পর্কে আলোচনা করব।
আম বাগান কতটা নিখুঁত হবে তা নির্ভর করে সম্পূর্ণটা মাটির অবস্থা এবং পানির উৎসের উপর। সাধারণত পলিযুক্ত বেলে দোআঁশ মাটিতে আম গাছ খুব ভালো বৃদ্ধি পায় এবং ৬ থেকে ৭ মাস বয়সের পর থেকেই খুব ভালো ফলন পাওয়া যায়। চলুন জেনে নিই আম গাছ কোন মাটিতে ভালো হয় সে সম্পর্কে।
আম গাছ কোন মাটিতে ভালো হয়
আম গাছ কোন মাটিতে ভালো হয় তা জেনে গাছ লাগালে আমের ফলন খুব ভালো হয়। আম আমাদের দেশীয় এবং খুব জনপ্রিয় একটি ফল। আম পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। ছোট বড় সকলের কাছেই আম বেশ প্রিয় ফল। বাংলাদেশের সব জায়গাতেই প্রায় কমবেশি আম চাষাবাদ করা হয়। আবার বিভিন্ন জেলায় এই আম গাছের অনেক বড় বড় বাগান করে বাণিজ্যিক আকারে চাষ করা হয়। আম গাছ কোন মাটিতে এবং কোন পরিবেশে ভালো হয় সেটি সম্পর্কে কেউ কেউ জানলেও অনেকেই আছে যারা জানেন না। চলুন জেনে নিই আম গাছ কোন মাটিতে বেশি ভালো হয় তা সম্পর্কে।
আরো পড়ুন: কাসাভার উপকারিতা ও চাষ পদ্ধতি
গভীর, সনিস্কাসিত এবং উর্বর দোআঁশ মাটিতে আম গাছের ফলন খুব ভালো হয়। উঁচু কোন জায়গা থাকলে সেখানেও আমগাছ লাগাতে পারেন। তবে সেক্ষেত্রে জমি মই দিয়ে কিছুটা সমতল করে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে জমিতে যেন কোন ধরনের আগাছা না থাকে। জমি নির্বাচনের পর ভালোমতো মই দিয়ে জায়গাটা নরম করে দেওয়ার পর সেখানে আমগাছ লাগাতে হবে। জমিতে পানি দেওয়ার এবং পানির নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে। পানি দেওয়ার জন্য গাছের গোড়া নরম করে খুড়ে গাছের চারপাশ হালকা উঁচু করে দিতে হবে যেন পানি অন্যদিকে গড়িয়ে যেতে না পারে।
জমি ভালোমতো সমতল করে এমনভাবে নরম করে দিতে হবে যেন গাছের জড় তাড়াতাড়ি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়তে পারে। আম গাছ চাষের জন্য সবচেয়ে উত্তম মাটি হচ্ছে দোআঁশ মাটি। দোআঁশ মাটিতে গাছ লাগালে মাটি নরম থাকে বলে গাছের শিকড় খুব দ্রুত চারিদিকে ছড়িয়ে পড়তে পারে হলে গাছ ভালো মতো শক্তি পায়। যেসব মাটির গভীরতা নরম এবং উর্বর হয় সেই সকল জায়গায় আম গাছ লাগানোর জন্য মাটি নির্বাচন করতে হবে। তাহলে গাছের বৃদ্ধি ভালো হবে এবং পরবর্তীতে ফলন অনেক বেশি পাওয়া যাবে।
কোন জেলার আম বেশি ভালো
কোন জেলার আম বেশি ভালো তা সম্পর্কে জানাবো আমরা আপনাকে আজ। আমাদের দেশে সব জেলাতেই আম চাষ হলেও আম বাণিজ্যিক আকারে সবচেয়ে বেশি চাষাবাদ হয় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায়। এ জেলার বিভিন্ন জাতের আম সারাদেশে অনেক বেশি বিখ্যাত। আমাদের দেশে বর্তমানে নাটোর এবং নওগাঁয় প্রচুর পরিমাণ আম উৎপাদন হলেও চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম এর স্বাদ অন্য যেকোনো আমের তুলনায় অনেক বেশি মিষ্টি এবং সুস্বাদু। চাঁপাইনবাবগঞ্জ আমের জন্যই অনেক বেশি বিখ্যাত।
বাংলাদেশের যে পরিমাণ আম উৎপাদন হয় তার বেশিরভাগ উৎপাদন হয় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায়। তাই এক কথায় বলা যায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম অতুলনীয়। বাংলা মাসের জ্যৈষ্ঠ মাসে পাকা আমের গন্ধে সারাদেশ মৌ মৌ করে। এই সময় আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণ আম উৎপাদন হয়। এ সময় আমাদের দেশে প্রতি হেক্টরে প্রায় ৬ থেকে ৭ টন পর্যন্ত আম তোলা হয়। আমের সিজনে আমের দাম কিছুটা কম থাকে। এই সময় ১৫০০-২০০০ এর মধ্যে এক মন আম কিনতে পাওয়া যায়।
জৈষ্ঠ্য মাসের পর আমের উৎপাদন কমতে শুরু করে। এখন প্রায় সারা বছর আম চাষ করা হচ্ছে। বারোমাসি আমের গাছগুলোতে সারা বছরই আম ধরতে দেখা যায়। তবে এই আমের দাম অনেক বেশি। আমের মৌসুমে আম চাষ করে কিছু ক্ষতির সম্মুখীন হলেও পরবর্তীতে বারোমাসি আম চাষ করে এই ক্ষতির সম্ভাবনা অনেকটা কাটিয়ে উঠতে পারে। কারণ এই সময়ে আমের দাম অনেক বেশি থাকে। যার ফলে বারোমাসি আম উৎপাদন করে কৃষকেরা লাভবান হন।
আম চাষ পদ্ধতি
আম চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে তারপর এটি উৎপাদন করতে হবে তাহলে ফলন ভালো হবে। আমাদের দেশে সারা বছরে একবার আম উৎপাদন হয়। ছোট বড় সকলের এই ফল বেশ প্রিয়। আমাদের দেশে অনেক মানুষ আমের সিজনে আম চাষ করেন। জ্যেষ্ঠ্য থেকে আষাঢ়/ভদ্র থেকে আশ্বিন, মেয়ে থেকে জুন/আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর এ সময়গুলোতে আম চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে হবে। আম বাগানে লাঙ্গল দেওয়ার পর মই দিয়ে সমতল করে নিতে হবে। এ সময় গাছ আগাছা মুক্ত করে ভালোমতো যত্ন নিতে হবে। এ সময় ভালোমতো যত্ন না নিলে আমের ফলন ভালো হবে না।
আরো পড়ুন: জবা ফুলের ৩০ টি উপকারিতা ও ৭ টি অপকারিতা
গাছের গোড়ার আগাছা কেটে এবং গাছের উপরের মরা ডালপালা কেটে ফেলে গাছকে ভালোমতো আলো বাতাসের ব্যবস্থা করে দিতে হবে। চারা রোপন করার সময় খেয়াল রাখতে হবে একটি চারা থেকে অন্য চারার যেন ৮ থেকে ১০ মিটার দূরত্বে রোপণ করা হয় সেই সম্পর্কে। আম গাছ লাগানোর জন্য যে গর্ত করতে হবে সেই গর্তের আকার ১ মিটার থেকে দেড় মিটার হবে। আম গাছের চারা রোপন করার ১০ থেকে ১৫ দিন পূর্বেই গর্ত খুঁড়ে রাখতে হবে। ওই গর্তে কিছুটা গোবর অথবা জৈব সার দিয়ে গর্ত প্রস্তুত করে রাখতে হবে। আম গাছের চারা রোপন করার সময় চারার গোড়ার মাটির বল সহ গর্তের মাঝ বরাবর গাছটি রোপন করতে হবে।
আম গাছের চারা রোপন করার পর গোড়ার মাটি হালকা করে খুঁড়ে দিতে হবে এবং একটু উঁচু করে দিতে হবে যেন গোড়ায় পানি দিলে পানি এদিক-ওদিক চলে না যায়। গাছ রোপন করার পর নিয়মিত পানি দিতে হবে তাহলে শিকড় খুব দ্রুত মাটির সাথে আঁকড়ে ধরবে এবং গাছ শক্তি পাবে। এভাবে গাছের চারা রোপন করলে গাছ দ্রুত বৃদ্ধি পাবে এবং গাছে ফলন ভালো হবে।
আম গাছে কখন কখন সার দিতে হয়
আম গাছে কখন কখন সার দিতে হয় তা জানা থাকলে আমের ফলন ভালো হয়। আম অনেক সুস্বাদু ও মিষ্টি একটি ফল। আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন এবং আরো অনেক পুষ্টি উপাদান যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক প্রয়োজন। আম বছরে একবার করে হয়। আমের সিজনে অনেক সময় আমের ব্যবসা করার জন্য অনেকেই বাগান কিনে থাকেন। কিন্তু আমের গাছে কখন সার দিতে হয় তা সম্পর্কে জানা না থাকলে আম গাছের মুকুল ঝরে যায় এবং উৎপাদন কমে যায় যার ফলে ব্যবসায় ক্ষতি হয়।
আম গাছের আম শেষ হয়ে যাওয়ার পর আগস্ট মাসের রোগ আক্রান্ত মরা ডালপালা, অপ্রয়োজনীয় শাখা প্রশাখা এবং পরগাছা জাতীয় যেসব গাছ আম গাছের উপর উঠে যায় সেগুলো ভালোভাবে ছাটাই করে গাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ আলো বাতাসের ব্যবস্থা করে দিতে হবে। আম গাছে সার দেওয়ার উপযুক্ত সময় হচ্ছে সেপ্টেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে অথবা অক্টোবর মাসের প্রথম সপ্তাহে। এই সময় বাগানের প্রতিটা গাছে পরিমাণ মতো স্যার দিতে হবে।
আম গাছের গোড়ায় সার দেওয়ার আগে গোড়া ভালোমতো পরিষ্কার করে একটু করে খুঁড়ে উঁচু করে দিতে হবে। এরপর গাছের গোড়ায় ভালোভাবে পানি দিয়ে সার দিতে হবে। মুকুল আসার আগে গাছের গোড়ায় সার প্রয়োগ করলে গাছে নতুন কুশি গজায় এবং নতুন পাতা হয়। এই সময় পাতার পাশ দিয়ে প্রচুর পরিমাণ মুকুল এসে গাছ ভরে যায়। গাছে মুকুল আসার পর গাছে প্রচুর পরিমাণ পানি দিতে হবে যেন মুকুল সহজে ঝরে না যায়।
আম গাছে সার প্রয়োগ পদ্ধতি
আম গাছে সার প্রয়োগ করার পদ্ধতি সম্পর্কে না জানলে গাছের ফলন ভালো হয় না এমনকি অনেক সময় গাছ মারা যেতে পারে। অনেকেই আম বাগান করলেও বাগানে কিভাবে সার প্রয়োগ করতে হয় সেটি সম্পর্কে জানে না। যার ফলে আম বাগানে ফলন ভালো মতো হয় না। আম বাগানে আম আসার পূর্বে ভালোমতো গাছের যত্ন নিতে হবে। কারণ গাছে যত্ন না নিলে আম ভালোমতো আসবে না। আম গাছে মুকুল আসার কিছুদিন আগে থেকেই ভালোমতো গাছের গোড়া খুঁড়ে দিতে হবে এবং নিয়মিত পানি দিতে হবে। গাছের গোড়া খুঁড়ে তারপর কিছুটা উঁচু করে দিতে হবে যেন পানি দিলে পানি ধরে রাখতে পারে।
যখন গাছে ফুল আসা শুরু হবে তখন গাছের গোড়ায় সার প্রয়োগ করতে হবে এবং বিষ স্প্রে করে দিতে হবে। এই সময় গাছের গোড়ায় পানি দিলে আমের বোটা শক্ত হবে এবং আম পড়ে যাওয়ার ভয় কম থাকবে। গাছের গোড়ায় পানি এবং সার দেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই আবার পানি দিবেন খেয়াল রাখবেন গাছের গোড়া যেন শুকিয়ে না যায়। গাছের গোড়া শুকিয়ে যাওয়ার আগেই আবার পানি দিতে হবে তাহলে ফলন ভালো হবে। মাঝে মাঝে বিষ স্প্রে করে দিলেই আম গাছে আর কোন রোগ বালাই হবে না।
আম গাছে কি কি সার দিতে হয়
আম গাছে কি কি সার দিতে হয় সেটি সম্পর্কে আপনার জানা থাকলে আম গাছে সার দিতে আপনার সুবিধা হবে। আম গাছ কোন মাটিতে ভালো হয় আর্টিকেলের এই অংশে আমরা আপনাকে আম গাছে কি কি সার দিতে হয় সিটি সম্পর্কে জানাবো। চলুন জেনে নিই আম গাছে কি কি সার দিতে হয়।
একটি গাছ থেকে আরেকটি গাছের দূরত্ব ৮-১০ মিটার পর্যন্ত হতে হবে। গাছ লাগানোর প্রায় ১০-১৫ দিন আগেই গর্ত খুঁড়ে রাখতে হবে। সেই গর্তে যে পরিমাণ সার লাগবে তা হল:
- গোবর ২২ কেজি
- টিএসপি ৫৫০ গ্রাম
- ইউরিয়া ১৫০ গ্রাম
- জিপসাম ৩০০ গ্রাম
- এমওপি ৩০০ গ্রাম
- জিংক সালফেট ৬০ গ্রাম
এ সকল সার গর্তের মধ্যে দিয়ে ১৫ দিন রেখে দিতে হবে। ১৫ দিন পর ওই গর্তে আম গাছের চারা রোপন করতে হবে। তাহলে গাছের বৃদ্ধি দ্রুত গঠিত হবে এবং গাছের ফলন ভালো হবে।
আমের ফলন বাড়ানোর উপায়
আমের ফলন বাড়ানোর উপায় নিয়ে আম চাষীদের মনে সব সময় দুশ্চিন্তা কাজ করে। আমের ফলন যত ভালো হবে চাষিরা তত বেশি লাভবান হবেন। অনেক সময় দেখা যায় আম গাছে সঠিক সার প্রয়োগ না করাই এবং সঠিক যত্ন না নেওয়া ফলন কম হয়। আপনি যদি গাছে সঠিক সার প্রয়োগ করেন তাহলে অবশ্যই আপনার গাছে ফলন ভালো হবে। চলুন জেনে নিই আমের ফলন বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে।
আরো পড়ুন: ত্রিফলার ২৫ টি উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম
আমের ফলন বাড়াতে হলে আম গাছে মুকুল আসার পরেই গাছে ফসফরাস সার প্রয়োগ করতে হবে। ফুলের সূচনা বাড়ানোর জন্য ফসফরাসার অনেক প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। এছাড়াও গাছে পটাশিয়াম সার প্রয়োগ করতে হবে। কারণ পটাশিয়াম গাছের ফুল ও ফল বাড়ানোর জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে। এভাবে সার প্রয়োগ করলে আম গাছের ফলন ভালো হবে।
বারি ৪ আম চাষ পদ্ধতি
বারি ৪ আম চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জানার জন্য বর্তমানে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে। কারণ এই আম চাষাবাদ করে কৃষকেরা অনেক বেশি লাভবান হচ্ছে। বারি ৪ আমটি সারা বছর উৎপাদিত হয় বলে এই আমের দাম অনেক বেশি যার ফলে এ আম উৎপাদনের প্রতি চাহিদা বাড়ছে কৃষকদের। চলুন জেনে নিই বারি ৪ আম চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে।
গাছের চারা বপনের সময়: এই গাছের চারা জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় মাসে লাগানোর উত্তম সময়। তবে ভাদ্র ও আশ্বিন মাসেও এ গাছের চারা লাগানো হয়ে থাকে। মনে রাখবেন অতিরিক্ত বর্ষায় গাছ লাগানো ঠিক নয়। এতে গাছের গোড়ায় পানি জমে গাছ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
মাড়াইয়ের সময়: এই গাছে আষাঢ় মাসের শেষের দিক থেকেই আম আহরণ করা শুরু হয়ে থাকে। আষাঢ় মাস থেকে এই আমটি গাছ থেকে আহরণ করা যায়।
চারা রোপনের দূরত্ব: বারি ৪ গাছ লাগানোর সময় খেয়াল রাখতে হবে একটি গাছ থেকে আরেকটি গাছের দূরত্ব যেন ৮-১০ মিটার দূরত্বে হয়ে থাকে।
গর্তের আকার: এই গাছ লাগানোর প্রায় ১০-১৫ দিন পূর্বেই গর্ত খুঁড়ে রাখতে হবে। গর্তের আকার হবে ১মি×১মি×১মি।
শেষ কিছু কথা: আম গাছ কোন মাটিতে ভালো হয়
আম গাছ কোন মাটিতে ভালো হয় আর্টিকেলে আমরা আপনাকে আম গাছের চাষ পদ্ধতি, আম গাছে সার দেওয়া পদ্ধতি, কি কি স্যার লাগে, আমের ফলন বাড়ানোর পদ্ধতি সহ আম গাছের আরো অনেক অজানা বিষয় সঠিক তথ্য প্রদানের মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করেছি। আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে আপনি আম গাছের অনেক অজানা তথ্য সম্পর্কে জানতে পেরেছেন যা আপনার উপকারে আসবে। এরকম আরো ভালো ভালো আর্টিকেল পেতে ডিজিটাল আবিদা ওয়েবসাইটির সঙ্গে থাকুন।
ডিজিটাল আবিদা নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url